প্রধান পাতা (original) (raw)
উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
নির্বাচিত নিবন্ধ
ভারতের পতাকা
ভারত দক্ষিণ এশিয়ার একটি রাষ্ট্র। ভৌগোলিক আয়তনের বিচারে এটি দক্ষিণ এশিয়ার বৃহত্তম এবং বিশ্বের সপ্তম বৃহত্তম রাষ্ট্র। অন্যদিকে জনসংখ্যার বিচারে এটি বিশ্বের দ্বিতীয় সর্বাধিক জনবহুল তথা বৃহত্তম গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র। সুপ্রাচীন কাল থেকেই ভারতীয় উপমহাদেশ অর্থনৈতিক সমৃদ্ধি ও সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের জন্য সুপরিচিত। ইতিহাসের বিভিন্ন পর্বে এখানেই স্থাপিত হয়েছিল একাধিক বিশালাকার সাম্রাজ্য। নানা ইতিহাস-প্রসিদ্ধ বাণিজ্যপথ এই অঞ্চলের সঙ্গে বিশ্বের অন্যান্য সভ্যতার বাণিজ্যিক ও সাংস্কৃতিক সম্পর্ক রক্ষা করত। হিন্দু, বৌদ্ধ, জৈন, ও শিখ—বিশ্বের এই চার ধর্মের উৎসভূমি ভারত। খ্রিষ্টীয় প্রথম সহস্রাব্দে জরথুষ্ট্রীয় ধর্ম (পারসি ধর্ম), ইহুদি ধর্ম, খ্রিষ্টধর্ম, ও ইসলাম এদেশে প্রবেশ করে ভারতীয় সংস্কৃতিতে বিশেষ প্রভাব বিস্তার করে। অষ্টাদশ শতাব্দীর প্রথমার্ধ থেকে ব্রিটিশ ইস্ট ইন্ডিয়া কোম্পানি ধীরে ধীরে ভারতীয় ভূখণ্ডের অধিকাংশ অঞ্চল নিজেদের শাসনাধীনে আনতে সক্ষম হয়। অতঃপর এক সুদীর্ঘ স্বাধীনতা সংগ্রামের মাধ্যমে ১৯৪৭ সালে ভারত একটি স্বতন্ত্র রাষ্ট্ররূপে আত্মপ্রকাশ করে। (বাকি অংশ পড়ুন...)
- ...জেনারেল অ্যান ই. ডানউডি মার্কিন সামরিক বাহিনীর চার তারকা পদমর্যাদা বিশিষ্ট প্রথম নারী সামরিক কর্মকর্তা?
- ...প্রায় ৭২,০০০ বছর আগে মানব সমাজে নগ্নতা নিবারণের জন্য পোষাকের ব্যবহার শুরু হয়?
- ...এয়ার ফোর্স ওয়ান বিশ্বের অন্যতম বিখ্যাত এবং সবচেয়ে বেশি ছবিধারণকৃত বিমান?
- ...প্রায় দুই বছর লুকিয়ে থাকার পর ১৯৪৪ সালের ৪ আগস্ট আন ফ্রাংক তাঁর পরিবারসহ জার্মান নিরাপত্তারক্ষীদের কাছে ধরা পড়েন, যদিও কে তাঁদের লুকানো বাসগৃহের কথা ফাঁস করেছিলো তা এখনো নিশ্চিত করে জানা যায়নি?
- ...বিলুপ্ত আর্জেন্টাভিস ম্যাগনিফিসেন্স এখন পর্যন্ত আবিস্কৃত সর্ববৃহৎ উড়নক্ষম পাখি?
- ...মুঘল সম্রাট বাবর বিশ্বাস করতেন যে, মায়ের দিক থেকে তিনি চেঙ্গিস খানের বংশধর?
ভালো নিবন্ধ
স্যার আইজাক নিউটন ছিলেন একজন প্রখ্যাত ইংরেজ পদার্থবিজ্ঞানী, গণিতবিদ, জ্যোতির্বিজ্ঞানী, প্রাকৃতিক দার্শনিক এবং আলকেমিস্ট। অনেকের মতে, নিউটন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ এবং সবচেয়ে প্রভাবশালী বিজ্ঞানী। ১৬৮৭ খ্রিস্টাব্দে তার বিশ্ব নন্দিত গ্রন্থ ফিলসফিয়া ন্যাচারালিস প্রিন্সিপিয়া ম্যাথামেটিকা প্রকাশিত হয় যাতে তিনি সর্বজনীন মহাকর্ষ এবং গতির তিনটি সূত্র বিধৃত করেছিলেন। এই সূত্র ও মৌল নীতিগুলোই চিরায়ত বলবিজ্ঞানের ভিত্তি হিসেবে কাজ করেছে, আর তার গবেষণার ফলে উদ্ভূত এই চিরায়ত বলবিজ্ঞান পরবর্তী তিন শতক জুড়ে বৈজ্ঞানিক চিন্তাধারার জগতে একক আধিপত্য করেছে। কেপলারের গ্রহীয় গতির সূত্রের সাথে নিজের মহাকর্ষ তত্ত্বের সমন্বয় ঘটিয়ে তিনি এর সুস্পষ্ট ব্যাখ্যা দিতে সমর্থ হয়েছিলেন। তার গবেষণার ফলেই সৌরকেন্দ্রিক বিশ্বের ধারণার পেছনে সামান্যতম সন্দেহও দূরীভূত হয় এবং বৈজ্ঞানিক বিপ্লব ত্বরান্বিত হয়। নিউটন এবং গটফ্রিড লাইবনিৎস যৌথভাবে ক্যালকুলাস নামে গণিতের একটি নতুন শাখার পত্তন ঘটান। এই নতুন শাখাটিই আধুনিক পদার্থবিজ্ঞানের জগতে বিপ্লব সাধনে মুখ্য ভূমিকা রেখেছে। এছাড়া নিউটন সাধারণীকৃত দ্বিপদী উপপাদ্য প্রদর্শন করেন, একটি ফাংশনের শূন্যগুলোর আপাতকরণের জন্য তথাকথিত নিউটনের পদ্ধতি আবিষ্কার করেন এবং পাওয়ার সিরিজের অধ্যয়নে বিশেষ ভূমিকা রাখেন। (বাকি অংশ পড়ুন...)
জলপাই-পেটরাঙা টুনি (সিনিরিস ক্লোরোপিগিয়াস) ডানা মেলে এক ফুল থেকে আরেক ফুলে যাচ্ছে। কিবালে বন জাতীয় উদ্যান, উগান্ডা।
উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ভিত্তিক একটি আন্তর্জাতিক অলাভজনক সংস্থা। এটি বৈশ্বিকভাবে উইকিমিডিয়া সংগঠন ও সম্প্রদায়কে সহায়তার পাশাপাশি উইকিপিডিয়াসহ অন্যান্য সহপ্রকল্পগুলোর প্রযুক্তিগত বিষয়াদি দেখাশোনা করে থাকে।
উইকিমিডিয়া বাংলাদেশ
উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন অনুমোদিত স্থানীয় অলাভজনক সংস্থা। এটি বাংলাদেশে বাংলা উইকিপিডিয়া বা এর সহপ্রকল্পসমূহ এবং উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রকল্পের প্রচার ও প্রসারের কাজ করে। মূলত এটি উইকি প্রকল্পের বাংলাদেশী স্বেচ্ছাসেবকদের একটি সংগঠন।
পশ্চিমবঙ্গ উইকিমিডিয়া সম্প্রদায়
উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন অনুমোদিত একটি ব্যবহারকারী দল। এটি ভারতের পশ্চিমবঙ্গে বাংলা উইকিপিডিয়া বা এর সহপ্রকল্পসমূহ এবং উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশনের বিভিন্ন শিক্ষামূলক প্রকল্পের প্রচার ও প্রসারের কাজ করে। মূলত এটি উইকি প্রকল্পের পশ্চিমবঙ্গের স্বেচ্ছাসেবকদের একটি সম্প্রদায়।
উইকিপিডিয়া ছাড়াও অলাভজনক প্রতিষ্ঠান উইকিমিডিয়া ফাউন্ডেশন আরও বেশ কিছু বহুভাষিক ও উন্মুক্ত প্রকল্প নিয়ে কাজ করছে:
কমন্স
মুক্ত মিডিয়া ভাণ্ডার
উইকিবই
উন্মুক্ত পাঠ্যপুস্তক ও ম্যানুয়াল